মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার নিয়ে সরকারের উদ্যোগ বার বার হোঁচট খাচ্ছে। গত কয়েক বছর ধরেই সরকারের পক্ষ থেকে এ বাজার উন্মুক্ত করার জোর প্রচেষ্টা চলছে। কিন্তু বাস্তবে তার কোনো অগ্রগতি দেখা যায়নি। দেশটির সঙ্গে বিভিন্ন সময় আলোচনার পর সবকিছু চূড়ান্ত হলেও অজানা কারণে শেষ পর্যন্ত আটকে যায় সেই উদ্যোগ। এজন্য সংশ্লিষ্টদের অনেকেই দায়ী করেছেন রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর সিন্ডিকেটকে
মজুরি বোর্ড গঠনসহ পোশাক শ্রমিকদের বেতন ২৫ হাজার টাকা করার দাবি জানিয়েছে গার্মেন্টস শ্রমিক অধিকার আন্দোলন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর প্রেস ক্লাবের সামনে এক মানববন্ধনে এসব দাবি জানানো হয়। এ সময় সংগঠন থেকে মহার্ঘ ভাতা ও পূর্ণাঙ্গ রেশনিং ব্যবস্থা চালুরও দাবি জানানো হয় সংগঠনের পক্ষ থেকে।
করোনা-পরবর্তী সময়ে পোশাক খাতের শ্রমিকের কাজ করার হার ২০ শতাংশ বেড়েছে। তবে আশঙ্কাজনক হলো, দেশে যে নারীশ্রমিক একটা সময় ৮৫ শতাংশ ছিল, সেটি ধীরে ধীরে কমে ৬৮ শতাংশে নেমে এসেছে। বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আয়োজিত ‘সাম্প্রতিক আরএমজি প্রবৃদ্ধি : উপযুক্ত কর্মসংস্থান সম্পর্কে আমরা কী শিক্ষা পেয়েছি’ শীর্ষক আলোচনায় উপস্থাপিত গবেষণা প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়।
প্রায় চার বছর বন্ধ থাকার পর মালয়েশিয়ায় আবারো বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক প্রেরণ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নিয়োগ সংক্রান্ত বর্তমান পরিস্থিতি তুলে ধরে এক বিবৃতি দিয়েছে দেশটির মানবসম্পদ বিষয়ক মন্ত্রী দাতুক সেরি এম সারাভানান।